|
أَأَمِنتُم
مَّن فِي
السَّمَاء
أَن
يَخْسِفَ
بِكُمُ
الأَرْضَ
فَإِذَا
هِيَ
تَمُورُ |
(16
|
|
তোমরা কি ভাবনামুক্ত হয়ে গেছ যে, আকাশে যিনি আছেন তিনি তোমাদেরকে ভূগর্ভে বিলীন করে দেবেন, অতঃপর তা কাঁপতে থাকবে। |
|
|
Do you feel secure that He, Who
is over the heaven (Allâh), will not cause the earth to sink with you,
then behold it shakes (as in an earthquake)? |
|
|
|
|
|
أَمْ
أَمِنتُم
مَّن فِي
السَّمَاء
أَن
يُرْسِلَ
عَلَيْكُمْ
حَاصِبًا
فَسَتَعْلَمُونَ
كَيْفَ
نَذِيرِ |
(17
|
|
না তোমরা
নিশ্চিন্ত হয়ে গেছ যে, আকাশে যিনি আছেন, তিনি তোমাদের উপর প্রস্তর বৃষ্টি
বর্ষণ করবেন, অতঃপর তোমরা জানতে পারবে কেমন ছিল আমার সতর্কবাণী। |
|
|
Or do you feel secure that He,
Who is over the heaven (Allâh), will not send against you a violent
whirlwind? Then you shall know how (terrible) has been My Warning? |
|
|
|
|
|
وَلَقَدْ
كَذَّبَ
الَّذِينَ
مِن
قَبْلِهِمْ
فَكَيْفَ
كَانَ
نَكِيرِ |
(18
|
|
তাদের পূর্ববর্তীরা মিথ্যারোপ করেছিল, অতঃপর কত কঠোর হয়েছিল আমার অস্বীকৃতি। |
|
|
And indeed those before them belied (the Messengers of Allâh), then how terrible was My denial (punishment)? |
|
|
|
|
|
أَوَلَمْ
يَرَوْا
إِلَى
الطَّيْرِ
فَوْقَهُمْ
صَافَّاتٍ
وَيَقْبِضْنَ
مَا
يُمْسِكُهُنَّ
إِلَّا
الرَّحْمَنُ
إِنَّهُ
بِكُلِّ
شَيْءٍ
بَصِيرٌ |
(19
|
|
তারা কি
লক্ষ্য করে না, তাদের মাথার উপর উড়ন্ত পক্ষীকুলের প্রতি পাখা বিস্তারকারী ও
পাখা সংকোচনকারী? রহমান আল্লাহ-ই তাদেরকে স্থির রাখেন। তিনি সর্ব-বিষয়
দেখেন। |
|
|
Do they not see the birds above
them, spreading out their wings and folding them in? None upholds them
except the Most Beneficent (Allâh). Verily, He is the All-Seer of
everything. |
|
|
|
|
|
أَمَّنْ
هَذَا
الَّذِي
هُوَ جُندٌ
لَّكُمْ
يَنصُرُكُم
مِّن دُونِ
الرَّحْمَنِ
إِنِ
الْكَافِرُونَ
إِلَّا فِي
غُرُورٍ |
(20
|
|
রহমান আল্লাহ তা’আলা ব্যতীত তোমাদের কোন সৈন্য আছে কি, যে তোমাদেরকে সাহায্য করবে? কাফেররা বিভ্রান্তিতেই পতিত আছে। |
|
|
Who is he besides the Most Beneficent that can be an army to you to help you? The disbelievers are in nothing but delusion. |
|
|
|
|
|
أَمَّنْ
هَذَا
الَّذِي
يَرْزُقُكُمْ
إِنْ
أَمْسَكَ
رِزْقَهُ
بَل
لَّجُّوا
فِي
عُتُوٍّ
وَنُفُورٍ |
(21
|
|
তিনি যদি রিযিক বন্ধ করে দেন, তবে কে আছে, যে তোমাদেরকে রিযিক দিবে বরং তারা অবাধ্যতা ও বিমুখতায় ডুবে রয়েছে। |
|
|
Who is he that can provide for
you if He should withhold His provision? Nay, but they continue to be in
pride, and (they) flee (from the truth). |
|
|
|
|
|
أَفَمَن
يَمْشِي
مُكِبًّا
عَلَى
وَجْهِهِ
أَهْدَى
أَمَّن
يَمْشِي
سَوِيًّا
عَلَى
صِرَاطٍ
مُّسْتَقِيمٍ |
(22
|
|
যে ব্যক্তি উপুড় হয়ে মুখে ভর দিয়ে চলে, সে-ই কি সৎ পথে চলে, না সে ব্যক্তি যে সোজা হয়ে সরলপথে চলে? |
|
|
Is he who walks without seeing on
his face, more rightly guided, or he who (sees and) walks on a Straight
Way (i.e. Islâmic Monotheism). |
|
|
|
|
|
قُلْ
هُوَ
الَّذِي
أَنشَأَكُمْ
وَجَعَلَ
لَكُمُ
السَّمْعَ
وَالْأَبْصَارَ
وَالْأَفْئِدَةَ
قَلِيلًا
مَّا
تَشْكُرُونَ |
(23
|
|
বলুন, তিনিই তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন এবং দিয়েছেন কর্ণ, চক্ষু ও অন্তর। তোমরা অল্পই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর। |
|
|
Say it is He Who has created you, and endowed you with hearing (ears), seeing (eyes), and hearts. Little thanks you give. |
|
|
|
|
|
قُلْ
هُوَ
الَّذِي
ذَرَأَكُمْ
فِي
الْأَرْضِ
وَإِلَيْهِ
تُحْشَرُونَ |
(24
|
|
বলুন, তিনিই তোমাদেরকে পৃথিবীতে বিস্তৃত করেছেন এবং তাঁরই কাছে তোমরা সমবেত হবে। |
|
|
Say: ”It is He Who has created you from the earth, and to Him shall you be gathered (in the Hereafter).” |
|
|
|
|
|
وَيَقُولُونَ
مَتَى
هَذَا
الْوَعْدُ
إِن
كُنتُمْ
صَادِقِينَ |
(25
|
|
কাফেররা বলেঃ এই প্রতিশ্রুতি কবে হবে, যদি তোমরা সত্যবাদী হও? |
|
|
They say: ”When will this promise (i.e. the Day of Resurrection) come to pass? if you are telling the truth.” |
|
|
|
|
|
قُلْ
إِنَّمَا
الْعِلْمُ
عِندَ
اللَّهِ
وَإِنَّمَا
أَنَا
نَذِيرٌ
مُّبِينٌ |
(26
|
|
বলুন, এর জ্ঞান আল্লাহ তা’আলার কাছেই আছে। আমি তো কেবল প্রকাশ্য সতর্ককারী। |
|
|
Say (O Muhammad SAW): ”The knowledge (of its exact time) is with Allâh only, and I am only a plain warner.” |
|
|
|
|
|
فَلَمَّا
رَأَوْهُ
زُلْفَةً
سِيئَتْ
وُجُوهُ
الَّذِينَ
كَفَرُوا
وَقِيلَ
هَذَا
الَّذِي
كُنتُم
بِهِ
تَدَّعُونَ |
(27
|
|
যখন তারা সেই প্রতিশ্রুতিকে আসন্ন দেখবে তখন কাফেরদের মুখমন্ডল মলিন হয়ে পড়বে এবং বলা হবেঃ এটাই তো তোমরা চাইতে। |
|
|
But when they will see it (the
torment on the Day of Resurrection) approaching, the faces of those who
disbelieve will be different (black, sad, and in grieve), and it will be
said (to them): ”This is (the promise) which you were calling for!” |
|
|
|
|
|
قُلْ
أَرَأَيْتُمْ
إِنْ
أَهْلَكَنِيَ
اللَّهُ
وَمَن
مَّعِيَ
أَوْ
رَحِمَنَا
فَمَن
يُجِيرُ
الْكَافِرِينَ
مِنْ
عَذَابٍ
أَلِيمٍ |
(28
|
|
বলুন, তোমরা
কি ভেবে দেখেছ-যদি আল্লাহ তা’আলা আমাকে ও আমার সংগীদেরকে ধ্বংস করেন অথবা
আমাদের প্রতি দয়া করেন, তবে কাফেরদেরকে কে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি থেকে রক্ষা
করবে? |
|
|
Say (O Muhammad SAW): ”Tell me!
If Allâh destroys me, and those with me, or He bestows His Mercy on us, -
who can save the disbelievers from a painful torment?” |
|
|
|
|
|
قُلْ
هُوَ
الرَّحْمَنُ
آمَنَّا
بِهِ
وَعَلَيْهِ
تَوَكَّلْنَا
فَسَتَعْلَمُونَ
مَنْ هُوَ
فِي
ضَلَالٍ
مُّبِينٍ |
(29
|
|
বলুন, তিনি
পরম করুণাময়, আমরা তাতে বিশ্বাস রাখি এবং তাঁরই উপর ভরসা করি। সত্ত্বরই
তোমরা জানতে পারবে, কে প্রকাশ্য পথ-ভ্রষ্টতায় আছে। |
|
|
Say: ”He is the Most Beneficent
(Allâh), in Him we believe, and in Him we put our trust. So you will
come to know who is it that is in manifest error.” |
|
|
|
|
|
قُلْ
أَرَأَيْتُمْ
إِنْ
أَصْبَحَ
مَاؤُكُمْ
غَوْرًا
فَمَن
يَأْتِيكُم
بِمَاء
مَّعِينٍ |
(30
|
|
বলুন, তোমরা ভেবে দেখেছ কি, যদি তোমাদের পানি ভূগর্ভের গভীরে চলে যায়, তবে কে তোমাদেরকে সরবরাহ করবে পানির স্রোতধারা? |
|
|
Say (O Muhammad SAW): ”Tell me! If (all) your water were to be sunk away, who then can supply you with flowing (spring) water?” |
|
No comments:
Post a Comment